২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের হুবাই প্রদেশে করোনাভাইরাসের প্রার্দুভাব সর্বপ্রথম দেখা দেয়। বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থা ১১ মার্চ ২০২০ তারিখে এটাকে মহামারী হিসেব স্বীকৃতি দিয়েছে।বর্তমানে, পৃথিবীর প্রায়ই ১৬০ টি দেশের ১৮২,০০০ অধিক সংখ্যক লোক এই রুগে আক্রান্ত হয়েছে এবং সাত হাজারের অধিক লোক এই মহামারীতে মারা গেছে। আমাদের দেশেও এই রোগের রুগী সনাক্ত হয়েছে। করোনাভাইরাস প্রতিরোধে বিশ^ব্যাপী নেওয়া হয়েছে ব্যাপক উদ্যেগ ও সর্তকতা। করোনাভাইরাসের এর বিস্তার প্রতিরোধে সম্প্রতি বাংলাদেশসহ বিশে^র প্রায় সব দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষনা করা হয়েছে। অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের কর্মীদের বাড়িতে অফিসের কাজ করার নির্দেশনা দিয়েছেন।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষনা, তাই বলে কি শিক্ষা ব্যবস্থা থেমে যাবে বা, অফিসের কাজ ঘরে করা, তাই বলে কি কাজের গুনগতমান পরিবর্তন হবে বা আমরা কি বিচ্ছিন্ন হয়ে যাব! এই সমস্যার সমাধানে আমরা হাতে নিতে পারি বেশ কিছু পদক্ষেপ যেমন; ই-ক্লাস রুম, ভার্চুয়াল শ্রেণী কক্ষ, ই-অফিস, ই-মিটিং ইত্যাদি। এই প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত করতে বেশি খরছের ও প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না। তবে নি¤েœাক্ত বিষয়গুলোর দিকে নজর ও সমন্বয় সমন্বয় করতে হবে, যেমন;
বাড়িতে বসে অফিসের কাজ করতে যাওয়ার আগে আপনার টিমে প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি ও ব্যবহারিক জ্ঞান ও দক্ষতা আছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে। নি¤েœাক্ত সরঞ্জামাদি প্রক্রিয়া ও জ্ঞান নিশ্চিত করতে পারলে বাড়িতে বসেও অফিসের প্রয়োজনীয় সব কাজ ও পড়ালেখা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব। উল্লেখ্য যে, ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে দেশের বহু তরুন এখন ঘরে বসেই বিদেশের কাজ করেছেন।
তথ্য প্রযুক্তি জ্ঞান সমৃদ্ধ একটি দল গঠন করুন বা তথ্য প্রযুক্তি জ্ঞানে সহকর্মীদের প্রশিক্ষিত করুন। এমন একটি দল গঠন করুন যেখানে সবাই কানেকটেড থাকতে পারে। দলের সদস্যদের মেইলের তালিকা সংগ্রহ করুন বা একটি কমন মেইল আইডি খুলুন যার মাধ্যমে সবাইকে একই সময়ে তথ্য বিন্যাস, বন্টন ও সম্পৃক্ত করা যায়। প্রয়োজনে দ্রুত সিদ্ধাš Íগ্রহনের জন্য চ্যাট রুম চালু করুন, যেমন; স্কাইপি/জুম/মেসেঞ্জার/ওয়াট্স অ্যাপ ইত্যাদি।
আপনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো শেয়ারড অপশন বা শেয়ারড ড্রাইভ রাখুন । যাতে করে আপনার টিমের সদস্যরা যে কোন অবস্থান থেকে যে কোন গ্যাজেট/ডিভাইস থেকে সহজে প্রবেশ করতে পারে। এই শেয়ারড ড্রাইভ থেকে সহজেই তথ্য ব্যবহার, কাজের নির্দেশনা, আপডেট ও কমেন্ট করতে পারে। এবং দিনের শেষে সম্পাদিত কাজেগুলো উক্ত শেয়ারড ড্রাইভে আপডেট বা সংরক্ষণ করতে পারে।
অনলাইন ইভেন্ট তৈরী করে মেইলের মাধ্যমে আপনার দলের/টিমের সদস্যদের ই-মিটিং এর আয়োজন করতে পারেন। যার মাধ্যমে আপনার টিমের সদস্যদের আপডেট ও প্রয়োজনীয় সংযোগ স্থাপন করতে পারেন। এটি খুবই একটি ভালো মাধ্যম, নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর ইভেন্ট এর সময় মনে করিয়ে আপনাকে ও আপনার টিমের সদস্যদের নোটিফিকেশণ দিবে। ই-মিটিং চলাকালীন সময়ে আপনি প্রয়োজনীয় ফাইল বা তথ্যাদি শেয়ার করতে পারবেন। এবং ভবিষৎ রেফারেন্স এর জন্য রেকর্ড রাখতে পারেন।
উপরোক্ত সরঞ্জামাদি ও জ্ঞান নিশ্চিত করতে পারলে, আপনার টিম ঘরে বসে অফিসের কাজ ও শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে পাঠদানের আবহ তৈরী হবে। তবে এই ক্ষেত্রে সবাই একই পেইজে থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই বিষয়টি টিম ম্যানেজার নিশ্চিত করতে হবে।
আপনার সহকর্মীদের সাথে সম্পৃক্ত থাকতে প্রতিদিনই ই-মিটিং করতে পারেন। বাড়িতে বসে কাজ করার ক্ষেত্রে অনেক স্টাফ নিজেকে বিচ্ছিন্ন মনে করতে পারে, এই ক্ষেত্রে ভিডিও কনফারেন্স হতে পারে অন্যতম কৌশল যার মাধ্যমে সব সহকর্মীকে কানেকটেড রাখা যায়। ভিডিও কনফারেন্স এর সময় সমস্ত সহকর্মীদেরকে ক্যামেরায় দৃশ্যমান করার চেষ্টা করুন এবং প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন করুন। শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে প্রয়োজনে ক্লাস লেকচার রেকর্ড করে রাখতে পারেন। যা পরে অস্পষ্ট বিষয়গুলো বুঝতে সহায়তা করবে। কমিউনিটি রেডিও এবং টেলিভিশন প্রচার করতে পারে বিশেষ শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান।
কর্মীদের প্রতিদিনের নির্ধারিত কাজগুলো আপডেট জানুন। প্রয়োজনে একক বা গ্রুপ চ্যাট করুন। শিক্ষার্থীরা গুগল ক্লাসরুম ব্যবহার করতে পারেন। যেখানে শিক্ষার্থীরা তাদের এসাইনমেন্ট জমা দিতে পারেন। শিক্ষক তার রির্সোস ম্যাটেরিয়াল শেয়ারড করতে পারেন।
এইক্ষেত্রে ম্যানেজারকে অবশ্যই ভালো শিষ্টাচারের অধিকারী হতে হবে। আপনার সহকর্মী অফিসে না থাকার অর্থ এই নয় যে তারা ব্যস্ত নয়। ই-মিটিং এর সময় নির্ধারন করার আগে আপনার ক্যালেন্ডার এর ইভেন্ট ভালো করে খেয়াল করুন যাতে, করে আপনার সহকর্মীর অন্যান্য ইভেন্ট এর সাথে সাংঘর্ষিক না হয়। প্রয়োজনে চ্যাট করতে চাইলে ঐ সময় তার জন্য উপযুক্ত কিনা সেটা আগে নিশ্চিত করুন। প্রয়োজনে আপনি আপনার ক্যালেন্ডারের ইভেন্ট সমূহ, অপনার সহকর্মীদের সাথে শেয়ার করে রাখুন। আপনার কোন সহকর্মী যদি আপনার সাথে সভা করতে চায়, তাহলে সে সক্রিয়ভাবে নোটিফিকেশন পাবে। যার ফলে যোগাযোগে আর কোন জটিলতা তৈরী না হয়। এই ক্ষেত্রে আপনি গুগল ক্যালেন্ডার বা বিভিন্ন অ্যাপস রয়েছে সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন।
আর সব সময় নেটওর্য়াকের মধ্যে সম্পৃক্ত থাকতে চাইলে আপনার গ্যাজেটে ইন্টারনেট সংযোগ বা ওয়াইফাই কানেকশন রাখুন। তবে ভিডিও কনফারেন্সে সারা দিন ব্যায় করবেন না। আপনার টিমের সাথে সম্পৃক্ত থাকতে চ্যাট রুম, শেয়ারড ডকুমেন্ট, অনলাইন সার্ভে বা কনফারেন্স কল ব্যবহার করুন। কোন মাধ্যমটি ব্যবহার করবেন সেটি অনেকটা নির্ভর করবে, আপনার টিমের সদস্যদের সহজলভ্যতার ও সুবিধার উপরে।
কিভাবে টিমের সদস্যদের সাথে ভালো ভিডিও কনফারেন্স করবেন তার একটি লিংক এখানে দেওয়া হল। আগ্রহীরা ব্রাউজ করতো পারেন। ভিডিও কনফারেন্স টিপস।
তাছাড়াও বাসায় বসে কিভাবে অফিসের কাজ করা যায় তার একটি ভিডিও রিসোর্স লিংক নি¤েœ দেওয়া হল। আগ্রহীরা ব্রাউজ করতো পারেন। ওর্য়াকিং@হোম টিপস।
আর এভাবে আমরা মহামারী করোনাভাইরাসের এর প্রভাব থেকে নিজেদের দুরে রাখতে পারি। আমাদের অর্পিত কাজগুলো যথাসময়ে শেষ করতে পারি।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষনা, তাই বলে কি শিক্ষা ব্যবস্থা থেমে যাবে বা, অফিসের কাজ ঘরে করা, তাই বলে কি কাজের গুনগতমান পরিবর্তন হবে বা আমরা কি বিচ্ছিন্ন হয়ে যাব! এই সমস্যার সমাধানে আমরা হাতে নিতে পারি বেশ কিছু পদক্ষেপ যেমন; ই-ক্লাস রুম, ভার্চুয়াল শ্রেণী কক্ষ, ই-অফিস, ই-মিটিং ইত্যাদি। এই প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত করতে বেশি খরছের ও প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না। তবে নি¤েœাক্ত বিষয়গুলোর দিকে নজর ও সমন্বয় সমন্বয় করতে হবে, যেমন;
বাড়িতে বসে অফিসের কাজ করতে যাওয়ার আগে আপনার টিমে প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি ও ব্যবহারিক জ্ঞান ও দক্ষতা আছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে। নি¤েœাক্ত সরঞ্জামাদি প্রক্রিয়া ও জ্ঞান নিশ্চিত করতে পারলে বাড়িতে বসেও অফিসের প্রয়োজনীয় সব কাজ ও পড়ালেখা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব। উল্লেখ্য যে, ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে দেশের বহু তরুন এখন ঘরে বসেই বিদেশের কাজ করেছেন।
তথ্য প্রযুক্তি জ্ঞান সমৃদ্ধ একটি দল গঠন করুন বা তথ্য প্রযুক্তি জ্ঞানে সহকর্মীদের প্রশিক্ষিত করুন। এমন একটি দল গঠন করুন যেখানে সবাই কানেকটেড থাকতে পারে। দলের সদস্যদের মেইলের তালিকা সংগ্রহ করুন বা একটি কমন মেইল আইডি খুলুন যার মাধ্যমে সবাইকে একই সময়ে তথ্য বিন্যাস, বন্টন ও সম্পৃক্ত করা যায়। প্রয়োজনে দ্রুত সিদ্ধাš Íগ্রহনের জন্য চ্যাট রুম চালু করুন, যেমন; স্কাইপি/জুম/মেসেঞ্জার/ওয়াট্স অ্যাপ ইত্যাদি।
আপনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো শেয়ারড অপশন বা শেয়ারড ড্রাইভ রাখুন । যাতে করে আপনার টিমের সদস্যরা যে কোন অবস্থান থেকে যে কোন গ্যাজেট/ডিভাইস থেকে সহজে প্রবেশ করতে পারে। এই শেয়ারড ড্রাইভ থেকে সহজেই তথ্য ব্যবহার, কাজের নির্দেশনা, আপডেট ও কমেন্ট করতে পারে। এবং দিনের শেষে সম্পাদিত কাজেগুলো উক্ত শেয়ারড ড্রাইভে আপডেট বা সংরক্ষণ করতে পারে।
অনলাইন ইভেন্ট তৈরী করে মেইলের মাধ্যমে আপনার দলের/টিমের সদস্যদের ই-মিটিং এর আয়োজন করতে পারেন। যার মাধ্যমে আপনার টিমের সদস্যদের আপডেট ও প্রয়োজনীয় সংযোগ স্থাপন করতে পারেন। এটি খুবই একটি ভালো মাধ্যম, নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর ইভেন্ট এর সময় মনে করিয়ে আপনাকে ও আপনার টিমের সদস্যদের নোটিফিকেশণ দিবে। ই-মিটিং চলাকালীন সময়ে আপনি প্রয়োজনীয় ফাইল বা তথ্যাদি শেয়ার করতে পারবেন। এবং ভবিষৎ রেফারেন্স এর জন্য রেকর্ড রাখতে পারেন।
উপরোক্ত সরঞ্জামাদি ও জ্ঞান নিশ্চিত করতে পারলে, আপনার টিম ঘরে বসে অফিসের কাজ ও শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে পাঠদানের আবহ তৈরী হবে। তবে এই ক্ষেত্রে সবাই একই পেইজে থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই বিষয়টি টিম ম্যানেজার নিশ্চিত করতে হবে।
আপনার সহকর্মীদের সাথে সম্পৃক্ত থাকতে প্রতিদিনই ই-মিটিং করতে পারেন। বাড়িতে বসে কাজ করার ক্ষেত্রে অনেক স্টাফ নিজেকে বিচ্ছিন্ন মনে করতে পারে, এই ক্ষেত্রে ভিডিও কনফারেন্স হতে পারে অন্যতম কৌশল যার মাধ্যমে সব সহকর্মীকে কানেকটেড রাখা যায়। ভিডিও কনফারেন্স এর সময় সমস্ত সহকর্মীদেরকে ক্যামেরায় দৃশ্যমান করার চেষ্টা করুন এবং প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন করুন। শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে প্রয়োজনে ক্লাস লেকচার রেকর্ড করে রাখতে পারেন। যা পরে অস্পষ্ট বিষয়গুলো বুঝতে সহায়তা করবে। কমিউনিটি রেডিও এবং টেলিভিশন প্রচার করতে পারে বিশেষ শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান।
কর্মীদের প্রতিদিনের নির্ধারিত কাজগুলো আপডেট জানুন। প্রয়োজনে একক বা গ্রুপ চ্যাট করুন। শিক্ষার্থীরা গুগল ক্লাসরুম ব্যবহার করতে পারেন। যেখানে শিক্ষার্থীরা তাদের এসাইনমেন্ট জমা দিতে পারেন। শিক্ষক তার রির্সোস ম্যাটেরিয়াল শেয়ারড করতে পারেন।
এইক্ষেত্রে ম্যানেজারকে অবশ্যই ভালো শিষ্টাচারের অধিকারী হতে হবে। আপনার সহকর্মী অফিসে না থাকার অর্থ এই নয় যে তারা ব্যস্ত নয়। ই-মিটিং এর সময় নির্ধারন করার আগে আপনার ক্যালেন্ডার এর ইভেন্ট ভালো করে খেয়াল করুন যাতে, করে আপনার সহকর্মীর অন্যান্য ইভেন্ট এর সাথে সাংঘর্ষিক না হয়। প্রয়োজনে চ্যাট করতে চাইলে ঐ সময় তার জন্য উপযুক্ত কিনা সেটা আগে নিশ্চিত করুন। প্রয়োজনে আপনি আপনার ক্যালেন্ডারের ইভেন্ট সমূহ, অপনার সহকর্মীদের সাথে শেয়ার করে রাখুন। আপনার কোন সহকর্মী যদি আপনার সাথে সভা করতে চায়, তাহলে সে সক্রিয়ভাবে নোটিফিকেশন পাবে। যার ফলে যোগাযোগে আর কোন জটিলতা তৈরী না হয়। এই ক্ষেত্রে আপনি গুগল ক্যালেন্ডার বা বিভিন্ন অ্যাপস রয়েছে সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন।
আর সব সময় নেটওর্য়াকের মধ্যে সম্পৃক্ত থাকতে চাইলে আপনার গ্যাজেটে ইন্টারনেট সংযোগ বা ওয়াইফাই কানেকশন রাখুন। তবে ভিডিও কনফারেন্সে সারা দিন ব্যায় করবেন না। আপনার টিমের সাথে সম্পৃক্ত থাকতে চ্যাট রুম, শেয়ারড ডকুমেন্ট, অনলাইন সার্ভে বা কনফারেন্স কল ব্যবহার করুন। কোন মাধ্যমটি ব্যবহার করবেন সেটি অনেকটা নির্ভর করবে, আপনার টিমের সদস্যদের সহজলভ্যতার ও সুবিধার উপরে।
কিভাবে টিমের সদস্যদের সাথে ভালো ভিডিও কনফারেন্স করবেন তার একটি লিংক এখানে দেওয়া হল। আগ্রহীরা ব্রাউজ করতো পারেন। ভিডিও কনফারেন্স টিপস।
তাছাড়াও বাসায় বসে কিভাবে অফিসের কাজ করা যায় তার একটি ভিডিও রিসোর্স লিংক নি¤েœ দেওয়া হল। আগ্রহীরা ব্রাউজ করতো পারেন। ওর্য়াকিং@হোম টিপস।
আর এভাবে আমরা মহামারী করোনাভাইরাসের এর প্রভাব থেকে নিজেদের দুরে রাখতে পারি। আমাদের অর্পিত কাজগুলো যথাসময়ে শেষ করতে পারি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন