সফল নেতৃত্ব চাই ইতিবাচক গুণাবলীর মানুষ, কারণ এরা বিজয়ী মানুষ। আর নেতিবাচক চিন্তার মানুষরা পরাজিত।
আমাদের মাথায় প্রতিনিয়তই ঘুরপাক খায় নানা চিন্তা। এইসব চিন্তা-ভাবনার সব যে ইতিবাচক, তা কিন্তু নয়। কখনো পরিস্থিতির শিকার হয়ে কিংবা মনের অজান্তেই এমনতর ভাবনায় ডুব মারি আমরা। একবারও কি ভেবে দেখিছি, নেতিবাচক চিন্তা পরিণামে কী ভয়াবহ বিপদ ডেকে আনতে পারে। প্রায় সময়ই নেতিবাচক চিন্তার ফল হিসেবে নেতিবাচক মনোভাবের দ্বারা চালিত হই আমরা। জানি, যেকোনো জিনিসে ইতিবাচক কিছু খুঁজে পাওয়ার চেয়ে বরং সে সব জিনিস নিয়ে অভিযোগ তোলাটা সহজ। তবে আমরা যদি নেতিবাচক চিন্তাধারার খারাপ প্রভাবগুলো জানি, তবে হয়তো প্রতিদিন এমনকি সারাজীবনের জন্য নেতিবাচক চিন্তাগুলো এড়াতে পারব।
জন্ম যেখানে
নেতিবাচক চিন্তার শুরু আমাদের মর্মমূলে। একটা নিজস্ব প্রবৃত্তি, যেমন_ ব্যক্তিমানুষটির অবস্থান, নিজের উপর আস্থা, নিরাপত্তা, আর্থিক অবস্থা, আশেপাশের মানুষ_ যেকোনো কিছু থেকেই এর আবির্ভাব ঘটতে পারে।
আপনি হয়তো ভাবতে পারেন, আপনার জীবনটা বেশ কঠিন। তখন যদি ভাবতে শুরু করেন, আপনার জীবন আগেও কঠিন ছিল; তাহলে হয়তো বদ্ধমূল ধারণা চলে আসতে পারে, আসলেই আপনার জীবন কঠিন। একসময় আপনি যখন মধ্যবয়সে উপনীত হবেন, তখন এই ধারণা বিশ্বাসে রূপ নিয়ে আপনার অভ্যাসে পরিণত হবে; আর আপনি আশা হারিয়ে ফেলতে পারেন জীবনের ওপর।
নিজেকে জেনে রাখা
নিজেকে জানতে আর বুঝতে অনেক সময় লাগতে পারে; কিন্তু এর উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। কোন বিশ্বাসগুলো আপনার নেতিবাচক চিন্তার কারণ_ সে কথা জানা যদি আদৌ সম্ভব হয়, তাহলে নিজের জীবনের একটা পরিষ্কার চিত্র আপনি পেতে পারবেন। আর তা আপনাকে সামলে রাখবে এমন দুষ্ট ভাবনা থেকে।
নেতিবাচক মানুষের গুণাবলী
১। সবসময় আজুহাত দেখান ২। বলেন এটা আমার কাজ নয় ৩। সবসময় একটা সমস্যা দেখেন ৪। ভুল করলে এটা দায়ী নই ৫। দল থেকে আলাদা ৬। কঠিন ভাষাই কথা বলেন ৭। কোন পরিকল্পনা থাকে না ৮। সবসময় ফন্দি করেন।
নেতিবাচক চিন্তার প্রভাব
নেতিবাচক চিন্তার কিছু সুস্পষ্ট প্রভাব আমাদের আচার আচরণে ফুটে ওঠে। চলুন, চোখ দিই সেগুলোর দিকে_
১। হতাশ বোধ করা ২। শারীরিক প্রভাব ৩। নিজেকে গুটিয়ে রাখা ৪। প্রতিবেশ-পরিবেশে প্রভাব ৫। সময়ের অপচয় ৬। কাজের ক্ষেত্রে দুর্বল বাবস্থা
৭। একই কাজ নিয়ে দন্দ
ইতিবাচক মানুষের গুণাবলীঃ
১। সবসময় সামাদান দেখেন ২। সবসময় কাজে ব্যস্ত থাকেন ৩। বলেন আমাকে কিছু করতে দিন ৪। ভুল করলে বলেন আমি দায়ী ৫। স্বপ্ন দেখেন ৬। টিমের অংশ ৭। আরজনের আনন্দ ওপভগ করেন ৮। নরম ভাষাই কথা বলেন ৯। নিজে কিছু করে দেখান ১০। পরিকল্পনা করেন এন্ড জয়ের জন্য প্রস্তত থাকেন।
আসুন আমরা সবাই ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গী গড়ে তোলি এবং বিজয়ী মানুষ হই, এবং নেতিবাচক চিন্তার প্রভাব থেকে দূরে থাকি।
সূত্রঃ
১। নেতিবাচক ভাবনা আনে না সুফল, মুনতাসির রশিদ খান, দৈনিক সমকাল, ২৪ অগাস্ট, ২০১৪
২। KvD›UvicvU© B›Uvib¨vkbvj, wjWviwkc †W‡fjc‡g›U †cÖvMÖvg (GjwWwc), Drmvne¨ÄK KwgDwbwU gwejvB‡Rkb cÖwkÿY, AskMÖnYKvix‡`i n¨vÛAvDU, Rvbyqvix 2014
আমাদের মাথায় প্রতিনিয়তই ঘুরপাক খায় নানা চিন্তা। এইসব চিন্তা-ভাবনার সব যে ইতিবাচক, তা কিন্তু নয়। কখনো পরিস্থিতির শিকার হয়ে কিংবা মনের অজান্তেই এমনতর ভাবনায় ডুব মারি আমরা। একবারও কি ভেবে দেখিছি, নেতিবাচক চিন্তা পরিণামে কী ভয়াবহ বিপদ ডেকে আনতে পারে। প্রায় সময়ই নেতিবাচক চিন্তার ফল হিসেবে নেতিবাচক মনোভাবের দ্বারা চালিত হই আমরা। জানি, যেকোনো জিনিসে ইতিবাচক কিছু খুঁজে পাওয়ার চেয়ে বরং সে সব জিনিস নিয়ে অভিযোগ তোলাটা সহজ। তবে আমরা যদি নেতিবাচক চিন্তাধারার খারাপ প্রভাবগুলো জানি, তবে হয়তো প্রতিদিন এমনকি সারাজীবনের জন্য নেতিবাচক চিন্তাগুলো এড়াতে পারব।
জন্ম যেখানে
নেতিবাচক চিন্তার শুরু আমাদের মর্মমূলে। একটা নিজস্ব প্রবৃত্তি, যেমন_ ব্যক্তিমানুষটির অবস্থান, নিজের উপর আস্থা, নিরাপত্তা, আর্থিক অবস্থা, আশেপাশের মানুষ_ যেকোনো কিছু থেকেই এর আবির্ভাব ঘটতে পারে।
আপনি হয়তো ভাবতে পারেন, আপনার জীবনটা বেশ কঠিন। তখন যদি ভাবতে শুরু করেন, আপনার জীবন আগেও কঠিন ছিল; তাহলে হয়তো বদ্ধমূল ধারণা চলে আসতে পারে, আসলেই আপনার জীবন কঠিন। একসময় আপনি যখন মধ্যবয়সে উপনীত হবেন, তখন এই ধারণা বিশ্বাসে রূপ নিয়ে আপনার অভ্যাসে পরিণত হবে; আর আপনি আশা হারিয়ে ফেলতে পারেন জীবনের ওপর।
নিজেকে জেনে রাখা
নিজেকে জানতে আর বুঝতে অনেক সময় লাগতে পারে; কিন্তু এর উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। কোন বিশ্বাসগুলো আপনার নেতিবাচক চিন্তার কারণ_ সে কথা জানা যদি আদৌ সম্ভব হয়, তাহলে নিজের জীবনের একটা পরিষ্কার চিত্র আপনি পেতে পারবেন। আর তা আপনাকে সামলে রাখবে এমন দুষ্ট ভাবনা থেকে।
নেতিবাচক মানুষের গুণাবলী
১। সবসময় আজুহাত দেখান ২। বলেন এটা আমার কাজ নয় ৩। সবসময় একটা সমস্যা দেখেন ৪। ভুল করলে এটা দায়ী নই ৫। দল থেকে আলাদা ৬। কঠিন ভাষাই কথা বলেন ৭। কোন পরিকল্পনা থাকে না ৮। সবসময় ফন্দি করেন।
নেতিবাচক চিন্তার প্রভাব
নেতিবাচক চিন্তার কিছু সুস্পষ্ট প্রভাব আমাদের আচার আচরণে ফুটে ওঠে। চলুন, চোখ দিই সেগুলোর দিকে_
১। হতাশ বোধ করা ২। শারীরিক প্রভাব ৩। নিজেকে গুটিয়ে রাখা ৪। প্রতিবেশ-পরিবেশে প্রভাব ৫। সময়ের অপচয় ৬। কাজের ক্ষেত্রে দুর্বল বাবস্থা
৭। একই কাজ নিয়ে দন্দ
হতাশ বোধ করা
নেতিবাচক চিন্তার প্রভাবে রাগ, হতাশা, বিরক্তিবোধ থেকে শুরু করে দুশ্চিন্তার গভীর রেখা ফুটে ওঠতে পারে আপনার মনে ও চেহারায়_ যার কোনোটুই আপনার জন্য খুব একটা সুখকর নয় নিশ্চয়ই।
শারীরিক প্রভাব
এর প্রভাবে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যেতে পারে। আর স্বাভাবিক শক্তিমত্তায়ও দেখা যেতে পারে অস্বাভাবিক ঘাটতি। যেহেতু আমর নেতিবাচক চিন্তার প্রভাবে নিজের ওপর থেকে আকর্ষণ হারিয়ে ফেলি, তাই স্বাভাবিক শারীরিক চাহিদাগুলোও কমে আসতে থাকে আশঙ্কাজনক হারে। পাশাপাশি চরম নেতিবাচক মানসিকতা থেকে জন্মাতে পারে খাবারের প্রতি অনীহা। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে অবশ্য বেশিমাত্রায় খাবার গ্রহণের প্রবণতাও দেখা যায়।
নিজেকে গুটিয়ে রাখা
নেতিবাচক ভাবনার প্রভাবে জীবনকে দুর্বিষহ মনে হওয়টা অস্বাভাবিক নয়। এমন বেলায় খুব স্বাভাবিক বিষয়আশয়ও চোখ এড়িয়ে যেতে পারে। ফলে হারিয়ে যেতে পারে জীবন বদলে দেওয়ার মতো সম্ভাব্য সুযোগগুলোও। সাধারণভাবে বললে, নেতিবাচক চিন্তা ডেকে আনে নেতিবাচক আবেগ আর ঘটনা। কেননা, কেউ এমনতর ভাবনাকে আকড়ে ধরে থাকলে তার কাছে সবকিছুকেই নেতিবাচক বলে মনে হতে পারে।
প্রতিবেশ-পরিবেশে প্রভাব
আমরা আমাদের আশেপাশের মানুষদেরকে অজান্তেই নিজ প্রভাবে প্রভান্বিত করি। কাছের কারও দিনটা খারাপ গেলে কিংবা নেতিবাচক কিছু ঘটলে আমাদের ওপর তার প্রভাব পড়ে। আমরা যদি একে আরও নেতিবাচকভাবে বিশ্লেষণ করি, তাহলে অবস্থা আরও খারাপ হতে বাধ্য।
সময়ের অপচয়
নেতিবাচক মনের নেতিবাচক চিন্তা সময়ের অপচয় ছাড়া কিছু নয়। কেননা, এমনতর ভাবনা থেকে জীবনে আনন্দ ও জীবনের অর্থময়তা খুঁজে পাওয়ার সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে।
ইতিবাচকতার ডাক
ইতিবাচক চিন্তা করাটা শুধু নিয়মিত চেষ্টার ফল হতে পারে।
নেতিবাচক চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে এর বিরুদ্ধে লড়াই করার দরকার নেই, বরং
এগুলোকে ইতিবাচকে বদলে দিলেই কাজ হবে। আপনার যে বিশ্বাসগুলো আপনার কাজে আসে
না, সেগুলোকে বদলে দিতে পারেন কাজে আসার মতো বিশ্বাসে ভর করে। কেননা,
জীবন তো একটাই বন্ধু। আমরা বেঁচে আছি এখনো, এ-ই তো অনেক বড় পাওয়া আমাদের।
অতএব, ইতিবাচক হোক। উপভোগ করুন আপনার সময়। উপভোগ করুন আপনার জীবন---নেতিবাচক চিন্তার প্রভাবে রাগ, হতাশা, বিরক্তিবোধ থেকে শুরু করে দুশ্চিন্তার গভীর রেখা ফুটে ওঠতে পারে আপনার মনে ও চেহারায়_ যার কোনোটুই আপনার জন্য খুব একটা সুখকর নয় নিশ্চয়ই।
শারীরিক প্রভাব
এর প্রভাবে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যেতে পারে। আর স্বাভাবিক শক্তিমত্তায়ও দেখা যেতে পারে অস্বাভাবিক ঘাটতি। যেহেতু আমর নেতিবাচক চিন্তার প্রভাবে নিজের ওপর থেকে আকর্ষণ হারিয়ে ফেলি, তাই স্বাভাবিক শারীরিক চাহিদাগুলোও কমে আসতে থাকে আশঙ্কাজনক হারে। পাশাপাশি চরম নেতিবাচক মানসিকতা থেকে জন্মাতে পারে খাবারের প্রতি অনীহা। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে অবশ্য বেশিমাত্রায় খাবার গ্রহণের প্রবণতাও দেখা যায়।
নিজেকে গুটিয়ে রাখা
নেতিবাচক ভাবনার প্রভাবে জীবনকে দুর্বিষহ মনে হওয়টা অস্বাভাবিক নয়। এমন বেলায় খুব স্বাভাবিক বিষয়আশয়ও চোখ এড়িয়ে যেতে পারে। ফলে হারিয়ে যেতে পারে জীবন বদলে দেওয়ার মতো সম্ভাব্য সুযোগগুলোও। সাধারণভাবে বললে, নেতিবাচক চিন্তা ডেকে আনে নেতিবাচক আবেগ আর ঘটনা। কেননা, কেউ এমনতর ভাবনাকে আকড়ে ধরে থাকলে তার কাছে সবকিছুকেই নেতিবাচক বলে মনে হতে পারে।
প্রতিবেশ-পরিবেশে প্রভাব
আমরা আমাদের আশেপাশের মানুষদেরকে অজান্তেই নিজ প্রভাবে প্রভান্বিত করি। কাছের কারও দিনটা খারাপ গেলে কিংবা নেতিবাচক কিছু ঘটলে আমাদের ওপর তার প্রভাব পড়ে। আমরা যদি একে আরও নেতিবাচকভাবে বিশ্লেষণ করি, তাহলে অবস্থা আরও খারাপ হতে বাধ্য।
সময়ের অপচয়
নেতিবাচক মনের নেতিবাচক চিন্তা সময়ের অপচয় ছাড়া কিছু নয়। কেননা, এমনতর ভাবনা থেকে জীবনে আনন্দ ও জীবনের অর্থময়তা খুঁজে পাওয়ার সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে।
ইতিবাচকতার ডাক
ইতিবাচক মানুষের গুণাবলীঃ
১। সবসময় সামাদান দেখেন ২। সবসময় কাজে ব্যস্ত থাকেন ৩। বলেন আমাকে কিছু করতে দিন ৪। ভুল করলে বলেন আমি দায়ী ৫। স্বপ্ন দেখেন ৬। টিমের অংশ ৭। আরজনের আনন্দ ওপভগ করেন ৮। নরম ভাষাই কথা বলেন ৯। নিজে কিছু করে দেখান ১০। পরিকল্পনা করেন এন্ড জয়ের জন্য প্রস্তত থাকেন।
ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গী গড়ে তোলার ধাপসমূহঃ
ধাপ-১; দৃষ্টি পরিবর্তন করাণ, ইতিবাচক বিষয়ের দীকে তাকান
ধাপ-২; এখন-ই কীছো করার অভ্যাস করুন (বর্তমান নীয়ে ভাবুন)
ধাপ-৩; পরিতুষ্টি মনোভাব গড়ে তুলুন
ধাপ-৪; চলামান শিক্ষা কার্যক্রমে অংশ নিন (মূল্যবোধর শিক্ষাই শিক্ষিত হউন)
ধাপ-৫; ইতিবাচক স্বশ্যডা (SELF ESTEEM) গড়ে তুলন
ধাপ-৬;নেতিবাচক চিন্তার প্রভাব থেকে দূরে থাকন
ধাপ-৭; যে কাজগুলু করা দরকার শেগোলো ভালোবাসেন
ধাপ-৮; কিছু একটা ইতিবাচক দিয়ে শুরু করণ
ধাপ-১; দৃষ্টি পরিবর্তন করাণ, ইতিবাচক বিষয়ের দীকে তাকান
ধাপ-২; এখন-ই কীছো করার অভ্যাস করুন (বর্তমান নীয়ে ভাবুন)
ধাপ-৩; পরিতুষ্টি মনোভাব গড়ে তুলুন
ধাপ-৪; চলামান শিক্ষা কার্যক্রমে অংশ নিন (মূল্যবোধর শিক্ষাই শিক্ষিত হউন)
ধাপ-৫; ইতিবাচক স্বশ্যডা (SELF ESTEEM) গড়ে তুলন
ধাপ-৬;নেতিবাচক চিন্তার প্রভাব থেকে দূরে থাকন
ধাপ-৭; যে কাজগুলু করা দরকার শেগোলো ভালোবাসেন
ধাপ-৮; কিছু একটা ইতিবাচক দিয়ে শুরু করণ
আসুন আমরা সবাই ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গী গড়ে তোলি এবং বিজয়ী মানুষ হই, এবং নেতিবাচক চিন্তার প্রভাব থেকে দূরে থাকি।
সূত্রঃ
১। নেতিবাচক ভাবনা আনে না সুফল, মুনতাসির রশিদ খান, দৈনিক সমকাল, ২৪ অগাস্ট, ২০১৪
২। KvD›UvicvU© B›Uvib¨vkbvj, wjWviwkc †W‡fjc‡g›U †cÖvMÖvg (GjwWwc), Drmvne¨ÄK KwgDwbwU gwejvB‡Rkb cÖwkÿY, AskMÖnYKvix‡`i n¨vÛAvDU, Rvbyqvix 2014
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন